Diploma admission 2026- A Complete Guideline

বাংলাদেশের কারিগরি শিক্ষাব্যবস্থায় যুগান্তকারী পরিবর্তনের উদ্যোগ নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। দীর্ঘ এক দশক পর পুনরায় চালু হতে যাচ্ছে সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটসমূহে লিখিত ভর্তি পরীক্ষা। ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে এই নতুন নিয়ম কার্যকর হবে। নতুন ভর্তি নীতিমালা অনুযায়ী, শিক্ষার্থীদের পলিটেকনিকে ভর্তি হতে হলে একটি নির্ধারিত লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। এ পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের যোগ্যতা, মেধা ও প্রস্তুতির ভিত্তিতে বাছাই করা হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ভাষ্যমতে, এই পরিবর্তনের মূল উদ্দেশ্য হলো গুণগত মানসম্পন্ন শিক্ষার্থী নির্বাচন নিশ্চিত করা এবং কারিগরি শিক্ষার মান আরও উন্নত করা।

Diploma admission 2026- A Complete Guideline

Why Diploma in Engineering/Diploma Admission 2026

সাধারণত শিক্ষা দুই ধরনের। তাত্ত্বিক এবং কারিগরি বা বৃত্তিমূলক শিক্ষা। ডিপ্লোমা বা পলিটেকনিক শিক্ষা হলো বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড এর অধীনে ৪ বছর মেয়াদী একটি কোর্স। পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটগুলোতে মূলত বিভিন্ন টেকনোলজি এর উপর ৪ বছর মেয়াদী ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপর পাঠদান ও ব্যাবহারিক জ্ঞানদান করা হয়। পলিটেকনিক ইন্সটিউট থেকে পাশ করা একজন শিক্ষার্থীকে এইচএসসি সমমান ধরা হলেও চাকুরী বাজারে তাদের অনেক চাহিদা রয়েছে। তাছাড়া আগামী বিশ্বের কথা চিন্তা করে কারিগরি শিক্ষার হাতিয়াড় হিসেবে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ভর্তি বা পলিটেকনিক ভর্তির বিকল্প নেই। পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট থেকে পাশ করা একজন শিক্ষার্থীর সামনে একাধারে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ার, সরকারি ও বেসরকারি চাকুরির পাশাপাশি বিদেশে উচ্চশিক্ষারসহ নানা ভাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার অপার সম্ভাবনা থাকে।

Diploma admission 2026 এর ভর্তির ন্যূনতম যোগ্যতা।

সরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউটে ২০২৪-২০২৫ সেশনে ১ম পর্বে ভর্তির ক্ষেত্রেঃ

• ছেলেদের ক্ষেত্রে গণিতে ৩.০০ পয়েন্ট সহ মিনিমাম জিপিএ ৩.০০
• মেয়েদের ক্ষেত্রে গণিতে ৩.০০ পয়েন্ট সহ মিনিমাম জিপিএ ৩.০০
• যেকোনো বিভাগের ছাত্র/ছাত্রীরা ভর্তি হতে পারবে।
• যেকোনো শিক্ষা বোর্ড এর শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবে।
• পলিটেকনিক ভর্তি ২০২৫ এর জন্য যেকোন সালে পাশকৃত শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবে।
• নির্দিষ্ট কোন বয়সসীমা নেই।

বেসরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিউটে ২০২৪-২০২৫ সেশনে ১ম পর্বে ভর্তির ক্ষেত্রেঃ

উপরে উল্লেখিত সকল যোগ্যতা একই থাকবে শুধু এসএসসি বা সমমানের জিপিএ কমপক্ষে ২.০০ থাকলেই হবে।

ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ১ম পর্বের ১ম ও ২য় শিফট এর টেকনোলজিসমূহ

সরকারি পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট এর যেসব টেকনোলজিসমূহে পাঠদান করা হয়ঃ

1. অটোমোবাইল
2. এয়ারক্রাফট মেইন্টেন্যান্স (এ্যারোস্পেস)
3. এয়াক্রাফট মেইনটেন্যান্স (এভিয়োনিক্স)
4. আর্কিটেকচার
5. সিরামিক্স
6. কেমিক্যার
7. সিভিল
8. সিভিল (উড)
9. কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি
10. কন্সট্রাকশন
11. ইলেকট্রিক্যাল
12. ইলেক্ট্রোমেডিকেল
13. ইলেকট্রনিক্স
14. এনভায়রনমেন্টাল
15. ফুড
16. ফুটওয়্যার
17. গ্লাস
18. গ্রাফিক্স ডিজাইন
19. লেদার
20. লেদার প্রডাক্টস অ্যান্ড এক্সসরিজ
21. মেরিন
22. মেকাট্রনিক্স
23. মেকানিক্যাল
24. পাওয়ার
25. প্রিন্টিং
26. রেফ্রিজারেশন অ্যান্ড এয়ার কন্ডিশন
27. শিপ বিল্ডিং
28. সার্ভেয়িং ও টেলিকমিউনিকেশন

তবে সব পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট এর সকল টেকনোলজি নেই। সেক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদেরকে তার প্রছন্দের পলিটেকনিকে তার প্রছন্দের টেকনোলজি রয়েছে কিনা সেটা জেনে নিতে হবে। ভর্তি আবেদন করার সময় এই বিষয়ে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে

ডিপ্লোমা ভর্তির ক্ষেত্রে কোটা পদ্ধতি

Polytechnic admission 2025 এ ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা সেসকল কোটা সুবিধা পেতে পারে। নিন্মে Polytechnic admission Circular 2023-24 অনুযায়ী সরকারি প্রতিষ্ঠানের জন্য বিদ্যমান কোটা ছিলঃ

• মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/সন্তানের সন্তানের জন্য ৫%
• প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের জন্য ১%
• ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ১%
• মহিলা শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে নিজ জেলা ও নিজ বিভাগকে অগ্রাধিকার দেয়া হবে।

ডিপ্লোমা ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টন ও সিলেবাস

২৬ জুলাই (সোমবার) বিকেলে নিশ্চিত করেছেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব ড. খ ম কবিরুল ইসলাম। তিনি জানান, কারিগরি শিক্ষার মানোন্নয়নের জন্যই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যাতে শিক্ষার্থীদের যোগ্যতা যাচাই করে ভর্তি নিশ্চিত করা যায়।

বর্তমানে এসএসসি পাস করলেই দেশের বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে সরাসরি ভর্তি হওয়া যায়, যা এক সময় শিক্ষার্থীদের জন্য বড় সুযোগ হলেও বর্তমানে এই নিয়মে কিছু সমস্যা দেখা দিচ্ছে।

ড. খ ম কবিরুল ইসলাম বলেন,

“এই ব্যবস্থায় অনেক সময় এমন শিক্ষার্থী ভর্তি হয়ে যায় যারা প্রকৃতভাবে আগ্রহী নয় কিংবা প্রস্তুত নয়। এতে কোর্সে তাদের পারফরম্যান্স খারাপ হয়, যার প্রভাব গোটা শিক্ষাব্যবস্থার ওপর পড়ে।”

ফলে, দক্ষতা ও আগ্রহের ভিত্তিতে শিক্ষার্থী বাছাইয়ের জন্য ভর্তি পরীক্ষা চালুর বিকল্প নেই বলেই মনে করছে মন্ত্রণালয়।

নতুন ভর্তি পরীক্ষার কাঠামো

নতুন নিয়ম অনুযায়ী, ভর্তি প্রক্রিয়াটি হবে ১০০ নম্বরের ভিত্তিতে। এর মধ্যে:

• ৭০ নম্বর থাকবে বহুনির্বাচনি (MCQ) প্রশ্নে, যেখানে শিক্ষার্থীদের গণিত, বিজ্ঞান, রসায়ন, ইংরেজি, বাংলা ও সাধারণ জ্ঞানে দক্ষতা যাচাই করা হবে।
• বাকি ৩০ নম্বর নির্ধারিত হবে একাডেমিক যোগ্যতার, অর্থাৎ এসএসসি পরীক্ষার জিপিএ-এর ভিত্তিতে।

এই পরীক্ষার মাধ্যমে কেবল প্রস্তুত, আগ্রহী ও মেধাবী শিক্ষার্থীরা পলিটেকনিকে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পাবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মতে, এতে শিক্ষার মান ও শৃঙ্খলা দুটোই বজায় থাকবে।

ছয় দফা দাবি ও শিক্ষার্থীদের শাটডাউন কর্মসূচি

নতুন এই সিদ্ধান্তের পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে কারিগরি ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের টানা আন্দোলন। গত ২৯ এপ্রিল ২০২৫ থেকে শিক্ষার্থীরা ছয় দফা দাবিতে দেশের প্রায় সব সরকারি পলিটেকনিক ও মনোটেকনিক ইনস্টিটিউটে তালা ঝুলিয়ে শাটডাউন কর্মসূচি শুরু করে।
এক পর্যায়ে তারা দেশের বিভিন্ন সড়ক, মহাসড়ক ও রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভে অংশ নেন। বিষয়টি নিয়ে জনমনে তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়।

একাধিক বৈঠকের পর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আশ্বাসে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন স্থগিত করে। সচিব ড. খ ম কবিরুল ইসলাম জানান, “শিক্ষার্থীদের কিছু দাবি ইতোমধ্যেই বাস্তবায়ন হয়েছে, বাকিগুলো প্রক্রিয়াধীন। আমরা ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে তাদের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি।”

ছাত্র প্রতিনিধি শাহজালাল আহমদ জানান, তারা সচিবের পরামর্শ অনুসরণ করে ক্লাস ও পরীক্ষা কার্যক্রমে ফিরে গেছেন এবং আর কোনো জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করবেন না। তার ভাষায়,

“আমরা সচিব স্যারের প্রতি সম্মান রেখেছি, রেখেই যাবো। আমাদের ভাইবোনেরা ইতোমধ্যে ক্লাসে ফিরে গেছে। আমরাও স্বাভাবিক অবস্থায় আছি।”

এই উদ্যোগের মাধ্যমে কারিগরি শিক্ষায় গুণগত পরিবর্তনের দ্বার উন্মোচিত হয়েছে। আগামীর বাংলাদেশে দক্ষ মানবসম্পদ গঠনের জন্য কারিগরি শিক্ষা অন্যতম ভিত্তি হতে পারে। মেধাভিত্তিক ভর্তি প্রক্রিয়া চালুর ফলে শিক্ষার মান উন্নয়ন এবং ভবিষ্যৎ শিল্পায়নে দক্ষ জনবল তৈরির পথ সুগম হবে।

পলিটেকনিক ভর্তি পরীক্ষার ২০২৫-২৬ : মানবন্টন ও সিলেবাস

বাংলাদেশের কারিগরি শিক্ষায় বড় পরিবর্তনের অংশ হিসেবে ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষ থেকে সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোতে ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতি পুনরায় চালু হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের মেধা ও প্রস্তুতির ভিত্তিতে ভর্তির সুযোগ দেওয়ার লক্ষ্যে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই পরীক্ষার মাধ্যমে যারা সত্যিকার অর্থে কারিগরি শিক্ষায় আগ্রহী ও যোগ্য, তাদেরকেই বাছাই করে ভর্তির সুযোগ দেওয়া হবে।

ভর্তি পরীক্ষার মানবন্টন

ভর্তি পরীক্ষায় মোট নম্বর থাকবে ১০০, যা দুইটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে:

🧠 বহুনির্বাচনি (MCQ) পরীক্ষা	৭০	গণিত, বিজ্ঞান, বাংলা, ইংরেজি, সাধারণ জ্ঞান
📚 এসএসসি GPA ভিত্তিক নম্বর	৩০	এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে নম্বর প্রদান

MCQ পরীক্ষার মানবন্টন

বিষয়	নম্বর	প্রশ্ন সংখ্যা
বাংলা	১০	১০ টি প্রশ্ন
ইংরেজি	১০	১০ টি প্রশ্ন
গণিত	২০	২০ টি প্রশ্ন
বিজ্ঞান	২০	২০ টি প্রশ্ন
এপটিটিউট টেস্ট	১০	১০টি প্রশ্ন
মোট	৭০ নম্বর	৭০টি প্রশ্ন

⏱ পরীক্ষার সময়: ১ ঘণ্টা (সম্ভাব্য)
📍 প্রতিটি প্রশ্নের মান: ১ নম্বর
❌ নেগেটিভ মার্কিং: এখনো চূড়ান্ত নয়, তবে নাও থাকতে পারে।

ডিপ্লোমা ভর্তি পরীক্ষার ২০২৬ : সিলেবাস (৭০ নম্বর MCQ)

বাংলা (১০ নম্বর)

টপিকসমূহ:

• বাংলা ১ম পত্র ও ২য় পত্র সকল টপিক।

ইংরেজি (১০ নম্বর)

টপিকসমূহ :

• Parts of Speech
• Tense: Present, Past, Future
• Voice
• Narration (Direct & Indirect)
• Synonyms & Antonyms
• Connector
• Translation

গণিত (২০ নম্বর)

টপিকসমূহ :

• বইয়ের সকল অধ্যায়

বিজ্ঞান (২০ নম্বর)

পদার্থবিজ্ঞান

• পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের সকল অধ্যায়

রসায়নবিজ্ঞান

• রসায়নবিজ্ঞান বইয়ের সকল অধ্যায়

এপটিটিউট টেস্ট (১০ নম্বর)

এপটিটিউট টেস্ট (Aptitude Test) হল একটি মূল্যায়ন পদ্ধতি যার মাধ্যমে কারও স্বাভাবিক দক্ষতা, শেখার ক্ষমতা, ও মানসিক প্রস্তুতি যাচাই করা হয়। এটি বোঝাতে সাহায্য করে একজন ব্যক্তি কোনো নির্দিষ্ট কাজ, পড়ালেখা বা পেশার জন্য কতটা উপযুক্ত বা সম্ভাবনাময়।

পলিটেকনিক ভর্তি পরীক্ষার ২০২৫-২৬ : GPA ভিত্তিক নম্বর (৩০ নম্বর)

SSC GPA অনুযায়ী নম্বর বরাদ্দ (সম্ভাব্য):

SSC GPA	নম্বর
৫.০০	৩০
৪.৫০–৪.৯৯	২৫
৪.০০–৪.৪৯	২০
৩.৫০–৩.৯৯	১৫
৩.০০–৩.৪৯	১০
< ৩.০০	০

Diploma admission 2026 এ সেরা টেকনোলজি কোনটি?

প্রবিধান ২০২২ প্রকাশের পর প্রতিটি টেকনোলজিই ভাল। যার যে বিষয়ে পড়তে ভাল লাগে সেটিই সেরা। আগামী চার বছর পর চাকুরী বাজার কেমন হবে সেদিকে বিবেচনা সেরা টেকলোজির একটি তালিকা দেওয়া হলোঃ

1. মেকানিক্যাল (অটোমোবাইল, পাওয়ার, আরএসি)
2. ইলেকট্রিক্যাল
3. সিভিল
4. ইলেকট্রনিক্স
5. কম্পিউটার সায়েন্স
6. কেমিক্যাল

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ভর্তি পরীক্ষার ঘোষণা আসার পর অনেক শিক্ষার্থীই এখন প্রস্তুতির সঠিক গাইডলাইন ও সহায়তা খুঁজছে। সঠিক পরিকল্পনা আর অভিজ্ঞ মেন্টরশিপ ছাড়া এই প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় ভালো করা কঠিন হতে পারে।

এই বাস্তবতাকে সামনে রেখে Papel Edu-Care নিয়ে এসেছে বিশেষ ভর্তি প্রস্তুতি কোর্স, যা ১০০ নম্বরের পূর্ণ পরীক্ষার কাঠামো অনুযায়ী সাজানো হয়েছে।

📘 আমাদের কোর্সে যা থাকছে:

✅ বিষয়ভিত্তিক জুম লাইভ ক্লাস — গণিত, পদার্থ, রসায়ন, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান
✅ রেকর্ডেড ক্লাস — সময়মতো দেখতে ও রিভিশন করতে পারবেন
✅ মডেল টেস্ট ও কুইজ — প্রতি সপ্তাহে ৩-৪ টি মডেল টেস্ট এবং কুইজ টেস্ট
✅ দক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষকবৃন্দের দিকনির্দেশনা
✅ ২৪/৭ সাপোর্ট

সঠিক প্রস্তুতির শুরু হোক Papel Edu-Care–এর সঙ্গে।

📞 যোগাযোগ: +880 1723-474442
🌐 ওয়েবসাইট: Papel Edu- Care
📍 ফেসবুক পেইজ : Papel Edu- Care

এই ভর্তি পরীক্ষা শুধু একটি পরীক্ষাই নয়—এটি বাংলাদেশের কারিগরি শিক্ষার গুণগত মান বাড়ানোর পথে একটি বড় পদক্ষেপ। সঠিক প্রস্তুতি নিয়ে অংশগ্রহণ করলে, আপনি পেতে পারেন দেশের সেরা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোর একটি জায়গা।

👉 প্রস্তুতি নিতে শুরু করুন আজ থেকেই!
📩 প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট করুন বা আমাদের ইনবক্সে জানান।

👉 ফেসবুকে মেসেজ করুন

🔔 আপডেট জানতে চোখ রাখুন:

🌐 ওয়েবসাইট: Papel Edu- Care
📍 ফেসবুক গ্রুপ : Polytechnic Admission Helpline